বুধবার   ২২ মার্চ ২০২৩   চৈত্র ৭ ১৪২৯   ২৯ শা'বান ১৪৪৪

 ফরিদপুর প্রতিদিন
সর্বশেষ:
ফরিদপুরে পেঁয়াজের বীজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা নতুন ঘর পাচ্ছেন চরভদ্রাসনের একশ পরিবার পেঁয়াজ চাষে দিন বদলের স্বপ্ন দেখছেন রাজবাড়ীর কৃষকরা ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ৭ এপ্রিল রাজবাড়ীতে নতুন করে ঘর পাচ্ছেন ২৭৭ গৃহহীন পরিবার সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে তারাবি পড়ার আহ্বান
২০৭

মাগুরায় রঙিন ফুলকপি চাষের আগ্রহ বাড়ছে

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০২৩  

মাগুরার শ্রীপুরে রঙিন ফুলকপি চাষে সফল হয়েছেন সুশেন বালা ও দীপা বালা। শ্রীপুর উপজেলার নাকোল ইউনিয়নের হাজরাতলা গ্রামে ৪০ শতক জমিতে সোনালি, বেগুনি, লাল, ব্রকলি, কমলাসহ ৭ রঙের ফুলকপি চাষ করেছেন তারা।

চাষিরা জানান, রঙিন ফুলকপি দেখতে যেমন সুন্দর; তেমনি খেতেও সুস্বাদু। পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন জাতের এ ফুলকপির দাম সাধারণ জাতের ফুলকপির চেয়ে চার গুণ বেশি। এ ফুলকপি দেখতে প্রতিদিন মাগুরা জেলার অসংখ্য মানুষ ভিড় করছেন।

কৃষক সুশেন বালা জানান, উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় তিনি ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষ করেন। সাধারণ সাদা জাতের ফুলকপি বাজারে ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও তিনি এ ফুলকপি চারগুণ বেশি দামে অর্থাৎ ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। নতুন জাত ও দাম বেশি হওয়ায় আগামী মৌসুমে তিনি আরও বেশি জমিতে এ ফুলকপি চাষ করবেন বলে জানান।

কৃষক দীপা বালা জানান, শ্রীপুর উপজেলা কৃষি অফিসের দেওয়া বীজ ও সার নিয়ে তিনি ২০ শতক জমিতে সোনালি ও বেগুনিসহ বিভিন্ন রঙের নতুন জাতের ফুলকপি চাষ করেন। সাধারণ জাতের ফুলকপির মতো এর ফলনও ভালো হয়েছে।

স্থানীয় দুই চাষির নতুন জাতের ফুলকপির সফল আবাদ দেখে একই গ্রামের কৃষক মৃনাল কান্তিসহ অনেকে উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। শ্রীপুর উপজেলায় এ বছর কৃষি অফিসের মাধ্যমে পরীক্ষামূলক ৭ রঙের ফুলকপি আবাদ করা হয়েছে।

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা বলেন, রঙিন ফুলকপির পুষ্টিগুণ ও বাজার মূল্য অনেক বেশি। মাগুরার স্থানীয় চাষিদের মধ্যে এ আবাদের প্রতি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। আগামীতে উপজেলায় রঙিন জাতের ফুলকপির চাষ বৃদ্ধি পাবে।

 ফরিদপুর প্রতিদিন
 ফরিদপুর প্রতিদিন
এই বিভাগের আরো খবর