আমি পরাজয় মানতে পারি না: মেসি
স্পোর্টস ডেস্ক:
প্রকাশিত: ৯ জুলাই ২০২১
কোপা আমেরিকার ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ব্রাজিল–আর্জেন্টিনা। ‘হাই–ভোল্টেজ’ ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনার ভক্তদের আলাদা নজর থাকবে লিওনেল মেসির দিকে। কীভাবে তিনি ‘মেসি’ হয়ে উঠলেন? কেমন ছিল এই জাদুকরি ফুটবলারের ছেলেবেলা? ২০১৫ সালে ক্রীড়া সাংবাদিক টম ওয়াটের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকার সে গল্পই বলেছেন তিনি।
সান্তা ফে প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর রোসারিওতে আমার জন্ম। শহরের দক্ষিণে ব্যারিও লাস হেরাস পাড়ায় সুন্দর, ছিমছাম একটা বাড়িতে আমরা থাকতাম। বাড়িটা আগের মতোই আছে। যদিও ছোটবেলায় সেই বাড়ি আমরা ছেড়ে এসেছি, কিন্তু এখনো সুযোগ পেলেই সেখানে যাই। অনেক বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়, যারা একটুও বদলায়নি। অবশ্য শুধু বন্ধুই নয়, তারা আমার পরিবারও। পাঁচ বড় ভাই, কাজিন সেখানে থাকে। মনে আছে, ছুটির দিনে আমরা ফুটবল খেলতাম। কখনো নিজেদের মধ্যে, কখনো জোট বেঁধে অন্য কোনো দলের সঙ্গে।
চাই একটাই উপহার—ফুটবল
খুব ছোটবেলায় আমি আমার প্রথম ফুটবলটা পেয়েছিলাম। তখন কতই-বা বয়স, তিন বা চার। কে যেন উপহার দিয়েছিল। সেদিন থেকে যেকোনো উপলক্ষে আমি একটা উপহারই চাইতাম—ফুটবল, হোক সেটা বড়দিন বা জন্মদিন। আমি ফুটবল জমাতাম। ঘরের বাইরে নিতাম না, যদি কেউ নষ্ট করে ফেলে, সেই ভয়ে।
বাড়ির চারপাশে সবুজ ছিল, কিন্তু ফুটবল খেলার মতো জায়গা ছিল না। একটু দূরে সেনাবাহিনীর একটা পরিত্যক্ত জায়গা ছিল। দুই বেড়ার মাঝে খানিকটা ফাঁকা জায়গায় আমরা খেলতাম। তবে আমাদের ফুটবল ম্যাচ জমত মূলত রাস্তায়। সে সময়ের রাস্তা ছিল কাঁচা, শুকনো মাটির। আমাদের ছোট্ট এলাকাটার সবাই সবাইকে চিনত, তাই মায়ের খুব একটা দুশ্চিন্তা ছিল না।
পাঁচ বছর বয়সে খেলা শুরু করেছি। শুরুর দিকে ভাইয়েরা খেলায় নিত না। আমি ছোট, শুধু এ কারণেই নয়, ভাইয়ারা বড়দের সঙ্গে খেলত। আমি খেললে বড়রা আমার পা থেকে বল কেড়ে নিতে পারত না। ভাইয়েরা ভয় পেত, না জানি ওরা রেগে গিয়ে আমার পায়ে লাথি মেরে বসে! এসব কথা অবশ্য আমার মনে নেই, আমি তাদের কাছ থেকেই শুনেছি।
ক্লাবে যাত্রা শুরু
রাস্তায় খেলার সময়টাতেই যোগ দিয়েছিলাম স্থানীয় গ্র্যানডলি ক্লাবে। শুধু আমি নই, আমাদের পরিবারের সবাই এই ক্লাবে কখনো না কখনো খেলেছে। আমার বাবা ছিলেন ক্লাবের কোচ। রোববার সারা দিন কাটত গ্র্যানডলির সঙ্গে। পুরো পরিবার মিলে খেলতাম। হয়তো আমি খেলছি, বিপক্ষ দলে বড়দের মধ্যে আমার চাচাও আছেন। এভাবেই কেটে যেত সারা দিন।
তখন একেক দলে সাতজন করে খেলত। রোসারিওর অন্যান্য পাড়ার দলের সঙ্গে আমরা ম্যাচ খেলতাম। প্রথম ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম আমার দাদির কারণে। গ্র্যানডলির দলে আমার মতো ছোট্ট ছেলের জায়গা ছিল না। একদিন বড় একজনকে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে দাদি আমাকে এগিয়ে দিলেন। কোচ শুরুতে রাজি ছিলেন না, পরে আপত্তি করেননি।
যখন আমি আমার সমবয়সীদের সঙ্গে খেলা শুরু করলাম, তখন কোচ হিসেবে বাবাকে পেলাম। সারাটা দিন ব্যয় করতাম খেলার পেছনে। স্কুলে যেতাম, ফিরেই বল নিয়ে ছুটতাম। গ্র্যানডলির মাঠে প্রশিক্ষণ শেষে ফিরে এসে কোনোমতে মুখে খাবার গুঁজে বেরিয়ে পড়তাম আবার। এবার খেলা জমত বাড়ির পাশের রাস্তায়। ফুটবল ছাড়া আর কিছুই আমরা খেলতাম না। এমনকি ঘরেও আমার পায়ে বেশির ভাগ সময় বল থাকত। ভাইদের আমাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হতো না, পাড়ার ছেলেপুলেরাই আমাকে দেখে রাখত। খেলার জন্যই ওরা আমাকে চিনত। তত দিনে বয়স আট কি নয় ছুঁয়েছে। লাথি খাওয়ার ভয় তখন আর ছিল না।
এমন সুখী চেহারার মেসি মানেই আর্জেন্টিনার জয়। ছবি: রয়টার্স
নিজে নিজে শেখা
সত্যি বলতে কোনো খেলোয়াড়কে আমি আমার ‘নায়ক’ ভাবিনি। সব আর্জেন্টাইনের মতো আমিও ম্যারাডোনার ভক্ত ছিলাম। মুগ্ধ হয়ে তাঁর খেলার ভিডিও দেখতাম, সেই স্মৃতি এখনো মনে পড়ে। পাবলো আইমার যখন প্রথম এলেন, তাঁর খেলাও খুব ভালো লাগত। কিন্তু তাঁরা কেউ আমার আদর্শ ছিলেন না। ভাই আর কাজিনদের সঙ্গে রাস্তায় খেলে আমি বড় হয়েছি। তাদের দেখেই শিখেছি। আমার পরিবার আমাকে বাঁচার কৌশল শিখিয়েছে, কিন্তু ফুটবলের কৌশল আমি শিখেছি নিজে নিজে।
এখন ফুটবল খুব একটা দেখি না। কিন্তু সে সময় নিয়মিত খেলা দেখতে যেতাম। বাবা-চাচা-কাজিনদের সঙ্গে রোসারিওর দুই বড় পেশাদার ফুটবল দল নিউয়েল আর ওল্ড বয়েজের ম্যাচ দেখতাম। যখন ছোট ছিলাম, আমি সব সময় একজন ফুটবলারই হতে চাইতাম। এই চাওয়া আমার কাছে স্বপ্নের মতো লাগত। কখনো ভাবিনি স্বপ্নটা সত্য হবে, এত প্রবলভাবে সত্য হবে! ছোটবেলায় খেলতাম স্রেফ খেলাটাকে ভালোবাসি বলে। কিন্তু আমার মনের খুব গভীরে কোথাও ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন ছিল। ইচ্ছা ছিল, নিউয়েলরা যে মাঠে খেলে, একদিন আমিও খেলব।
ইচ্ছে পূরণ
এই ইচ্ছাটা পূরণ হলো খুব দ্রুত। গ্র্যানডলির সঙ্গে প্রায় দেড় বছর থাকার পর আমি নিউয়েলসের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করলাম। নিউয়েলের সঙ্গেই প্রথম ১১ জনের দলে, বড় মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা হলো। লম্বায় ছোট ছিলাম বলে প্রথম চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার অভিজ্ঞতাও হলো এই সময়। সমবয়সীদের তুলনায় খাটো ছিলাম। কিন্তু প্রসঙ্গ যখন ফুটবল, এই ঘাটতি কখনোই আমাকে ভাবাত না। খেলা শুরুর আগে বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়েরা তাকিয়ে থাকত, একটু অস্বস্তি হতো। কিন্তু খেলা শুরু হলে যখন আমার পায়ে বল আসত, তখনই তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যেত।
সমবয়সীদের তুলনায় খাটো ছিলাম। কিন্তু প্রসঙ্গ যখন ফুটবল, এই ঘাটতি কখনোই আমাকে ভাবাত না। খেলা শুরুর আগে বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়েরা তাকিয়ে থাকত, একটু অস্বস্তি হতো। কিন্তু খেলা শুরু হলে যখন আমার পায়ে বল আসত, তখনই তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যেত।
নিউয়েল আমাকে ক্লিনিকে পাঠাল। ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন, আমার শরীরে একটা অবর্ধনশীল হরমোন আছে। আমি বেড়ে উঠছিলাম, কিন্তু স্বাভাবিকের চেয়ে ধীর গতিতে। ডাক্তার বললেন, চিকিৎসা নিলে আমি অন্যান্য ছেলেমেয়ের মতো বেড়ে উঠতে পারব। যখন চিকিৎসা শুরু হলো, তখন আমার বয়স বড়জোর ১১ কি ১২। প্রায় এক বছর চিকিৎসা নিয়েছি, বাবা সব খরচ বহন করেছেন। ইউরোপে আসার পর খরচের দায়িত্ব নিল বার্সেলোনা। যদিও আমার ইউরোপ আসার উদ্দেশ্য সেটা ছিল না।
নতুন জীবন
স্পেনে যখন এলাম, তখনো আমার বয়স মাত্র ১৩। শুরুতে ১৫ দিনের প্রশিক্ষণে এসেছিলাম। পরের বার ন্যু ক্যাম্পে অংশ নেওয়ার সময় পুরো পরিবার স্পেনে চলে এল। আমি যা করতে চেয়েছি, সেটাই করতে পারার সুযোগ পাওয়া একটা দারুণ ব্যাপার। অদ্ভুত আর কঠিনও বটে।
আমার আগের জীবনের সঙ্গে এই নতুন জীবনের কোনো মিল ছিল না। বার্সেলোনায় যেই ছেলেদের সঙ্গে আমি প্রশিক্ষণ নিতাম, তাদের বেড়ে ওঠা আমার মতো নয়। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হলো, যখন খুশি ঘর থেকে বের হলাম আর বন্ধুদের ডেকে রাস্তায় খেলা শুরু করে দিলাম, এমনটা এখানে সম্ভব ছিল না। এখনো আমি মনেপ্রাণে আর্জেন্টাইন, আমার স্বভাব-চরিত্র আর্জেন্টাইনদের মতো। যদিও বার্সেলোনায় বহুদিন ধরে আছি আর এখানকার জীবনের সঙ্গে থিতু হয়ে গেছি।
এখন মনে হয়, ছোটবেলায় আমরা যখন রাস্তায় ফুটবল খেলতাম, তখন ভাই-কাজিনরা মাঝেমধ্যে ইচ্ছা করে হেরে যেত। তারা আমাকে জিতিয়ে দিত, কারণ জানত, আমি হেরে গেলে তাঁদের কপালে দুঃখ আছে। ১৩ বছর বয়সে যখন এখানে খেলা শুরু করলাম, তখনো আমি হার মানতে চাইতাম না। সতীর্থরা যখন হেরে গিয়েও মেনে নিত, আমার কাছে খুব অবাক লাগত।
হার মানতে পারি না
আর্জেন্টিনা থেকে একটা স্বভাব আমি আমার সঙ্গে এনেছিলাম, সেটা হলো পরাজয়ের প্রতি ঘৃণা। পরাজয়; সেটা যে ক্ষেত্রেই হোক না কেন, আমি মানতে পারি না। মাঠে সব সময় উজ্জীবিত থাকি। এখন মনে হয়, ছোটবেলায় আমরা যখন রাস্তায় ফুটবল খেলতাম, তখন ভাই-কাজিনরা মাঝেমধ্যে ইচ্ছা করে হেরে যেত। তারা আমাকে জিতিয়ে দিত, কারণ জানত, আমি হেরে গেলে তাঁদের কপালে দুঃখ আছে। ১৩ বছর বয়সে যখন এখানে খেলা শুরু করলাম, তখনো আমি হার মানতে চাইতাম না। সতীর্থরা যখন হেরে গিয়েও মেনে নিত, আমার কাছে খুব অবাক লাগত।
গ্রীষ্মের ছুটিতে, বড়দিনে কিংবা জাতীয় দলের সঙ্গে এখনো সুযোগ পেলেই রোসারিওতে যাই। ব্যারিওর পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হয়। সেখানকার ছেলেমেয়েদের দিনগুলো অবশ্য বদলে গেছে। এখন মা-বাবাকে ছেলেমেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হয়। মাঝেমধ্যে ছেলেবেলার সেই দিনগুলো মিস করি। বন্ধুরা যখন বলে, ‘আমরা ঘুরতে যাচ্ছি, তুমিও চলো।’ অধিকাংশ সময় আমাকে বলতে হয়, ‘না, কাল ম্যাচ আছে।’ কিন্তু এ নিয়ে আমার আফসোস নেই। কারণ, এই জীবনই তো আমি চেয়েছিলাম। আমি সুখী, কারণ সব বাদ দিয়ে আমি ফুটবল খেলতেই চেয়েছি। আমি যেহেতু খেলতে ভালোবাসি, এটা আমার কাছে ‘কাজ’ মনে হয় না। এখনো সেই একই রকম আনন্দ নিয়ে খেলি, যেভাবে সেই ছোট্টবেলায় খেলতাম।
ইংরেজি থেকে অনুদিত
সূত্র: স্পোর্টথ্রিসিক্সটি
- দৌলতদিয়া ঘাটে চাঁদাবাজি করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে
- আশ্বাস দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কাজে ফিরলেন চিকিৎসকরা
- আরও ১৩৩৩টি শহর ও ইউনিয়নে ভূমি অফিস হবে
- সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- ট্রেনে ঈদ যাত্রার ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি শুরু
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ, লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় চলবে ১৫ ফেরি ও ২০ লঞ্চ
- একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- কূপ খননে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্প
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- যেভাবে জানা যাবে ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- হাজারবর্ষী উইন্সডর ক্যাসেলে ইতিহাসের প্রথম ইফতার
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল দেখতে যাচ্ছেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে চেষ্টা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র
- শহরের চেয়ে গ্রামে বিয়ে-তালাক বেশি
- বদর যুদ্ধ গায়েবি সাহায্যের অনুপম দৃশ্য
- অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
- পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্ক বুবলীর, ক্ষমা করবে না পরীমনি
- টাইগারকে এক ‘দিশায়’ থাকতে বললেন অক্ষয়
- তুফান-এর পোস্টার প্রকাশ করলেন, ঝড় তুললেন শাকিব খান
- ভুটানের রাজার সফরে তিন সমঝোতা ও এক চুক্তি নবায়ন
- আগে কার সঙ্গে প্রেম করতেন রাধিকা মার্চেন্ট?
- ধূমপান ছাড়তে যে খাবারগুলো আপনাকে সহায়তা করবে
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- স্কুল-কলেজের সভাপতিকে এইচএসসি পাস হতে হবে
- হোলির রং ক্ষতি করে চোখের
- শাকিবের ‘তুফান’-এ ভিলেন যিশু!
- অসহায় প্রবাসীর প্রেমিকের গল্প ‘তুই আমারই’
- বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট স্বাদের চা হচ্ছে বাংলাদেশে
- মাকে নিয়ে যা বললেন পূজা চেরি
- ঢাকায় ৫ দিনব্যাপী সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বিয়ে করছেন না কেন?
- ফিল্মফেয়ারে বাংলাদেশের পাঁচ তারকা
- ফরিদপুরে ৫ কেজির তরমুজ মিলছে ২০০ টাকায়
- অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয়
- ইফতারের পর যেসব অভ্যাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে
- ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১৯
- ভারত বয়কটের ডাকে বিএনপি নেতাদের কথায় কোনো মিল নেই
- পদ্মা সেতু পরিদর্শনে গিয়ে ভুটানের রাজা মুগ্ধ!
- বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশের স্বাদ দিলো অস্ট্রেলিয়া
- আজ বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের জন্মদিন
- নব্বই দশকের গল্পে তাসনিয়া ফারিন
- ভুটানকে ৮ গোলে উড়িয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
- তামিমার চার বিয়ে তিন স্বামী!
- হতাশা নিয়ে লর্ডস ছাড়লেন জয়া-বাবু-ভাবনা
- শনিবার শ্রীলঙ্কা যাচ্ছে ১০ জনের বাংলাদেশ দল
- এবার বিয়ের পিঁড়িতে লিটন দাস
- বিশ্বকাপে খুলনার সাত!
- করোনা প্রতিরোধে সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে সাকিব ফাউন্ডেশন
- ক্রীড়াঙ্গনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা
- ফরিদপুরে মুজিববর্ষে টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
- সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সাহায্যে সাকিব ফাউন্ডেশন
- বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশ
- দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ দলে আমলা !
- ভারতকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপে নতুন চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ